গাঁজা খাওয়া ছেড়ে দিলে দেহের কি হয়

ধূমপান ছাড়ার ২০ টি উপায়গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে দেহে কি হয়? গাঁজা এই বিষয়টা নিয়ে অনেকে গুগলে ইউটিউবে সার্চ দিয়ে থাকে যে গাঁজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কোন ক্ষতি হয় কিনা তাই আমরা আজ আপনাদের সামনে গাজা 

খাওয়া ছেড়ে দিলে কি কি উপকৃত হবেন বা কি কি উপকারিতা পাবেন এগুলো বিষয় নিয়ে আপনার অনেকে জানাবো।

অনেক লোক বিভিন্ন কারণে গাঁজা ব্যবহার করে থাকে তা বিনোদনের উদ্দেশ্যই হোক বা চিকিৎসার জন্যই হোক এক সময় এটি সময় আসতে পারে যখন কেউ ব্যক্তিগত কারণে গাঁজা ব্যবহার ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু আপনি যখন এই জনপ্রিয় পদার্থটি ব্যবহার করা ছেড়ে দিবেন তখন আপনার শরীরে কি হবে? 

আমরা আপনার শরীরের গাঁজা ছাড়া প্রভাব গুলি এবং কিভাবে এটি আপনার শারীরিক িক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে করতে পারেন তা আলোচনা করব। অনেক আগে বিজ্ঞানীরা মনে করতো গাজায় কোন ধরনের আসক্ত তৈরি করে না তবে এখন বর্তমানে গবেষণায় দেখা যায় যে গাঁজা যারা প্রতিনিয়ত নিয়মিত ভাবে উন্নত ১০% এর মধ্য গাজার ওপর নির্ভরতা তৈরি হয়। প্রতিনিয়ত গাঁজা খেলে আস্তে আস্তে গাজার নেশায় চলে যায়।

গাঁজা ত্যাগ করা শারীরিক মানসিক পরিবর্তনে একটি পরিসরের দিক নিয়ে যেতে পারেন কারণ আপনার শরীর মাদক ছাড়াই জীবনের সাথে যুদ্ধ করে ক্ষুধা এবং ঘুমের ধরন পরিবর্তন থেকে সম্ভাব্য মেজাজ পরিবর্তন পরিবর্তিত হতে পারে। গাঁজা ছেড়ে দেওয়া আপনার জ্ঞানী ও স্মৃতিশক্তি এবং সামগ্রিক মানসিক সুস্থতার উপর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলতে পারে। আপনার নিজের স্বাস্থ্য এবং মঙ্গল সম্পর্কে একটি সচেতন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য গাজা খাওয়ার মন্তব্য পরিবর্তিত গুলি বুঝার গুরুত্বপূর্ণ।

গাঁজা যা মুড়িজুয়ানা নামেও পরিচিত দীর্ঘদিন ধরে সারা বিশ্বে অনেকে মানুষের কাছে এটি জনপ্রিয় বিনোদনমূলক মাদক। বেশ কয়েকটি দেশ এবং রাজ্য এর বোধ করনের সাথে গাজার ব্যবহার আরো ব্যাপক হয়ে উঠেছে। যাইহোক যেটা কোন পদার্থের মত শরীরের উপর শারীরিক প্রভাব সহ ব্যবহারের সম্ভাব্য পরিণতি রয়েছে।

অনেক লোক গাঁজা এর উচ্চিত প্রভাবের জন্য ব্যবহার করে তবে কেউ কেউ নেতিবাচক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অনুভব করতে পারেন যেমন প্রতিবন্ধী স্মৃতিশক্তি সমস্যা এবং ধূমপানের কারণেও ফুসফুসের সমস্যা যদিও এই প্রভাব গুলি ভালোভাবে অনুভূত করা হয়েছে যা কম বেশি পরিচিত তা হল শরীরে ওপর গাঁজা ছাড়া প্রভাব। গাঁজা ত্যাগ করা শরীরের উপর ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই ধরনের প্রভাব ফেলতে পারেন। কে কেউ প্রত্যাহারের লক্ষণ গুলি অনুভব করতে পারেন।

যেমন বিরক্তি, অনিদ্রা, অন্যরা দেখতে পারেন যে তারা ওষুধ ব্যবহার বন্ধ করার সাথে সাথে তাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। এই প্রভাব গুলি বোঝা যে কেউ গাঁজা ছেড়ে দেওয়ার কথা বিবেচনা করে বা তাদের সাথে দিক যাত্রায় প্রিয়জনকে সমর্থন করার কথা বিবেচনা করে তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যারা গাঁজা ব্যবহার পরিবর্তন আনার কথা ভাবছেন তাদের জন্য মূল্যবান অন্ত দৃষ্টি এবং তথ্য প্রদান করতে এটা স্বীকার করা গুরুত্বপূর্ণ যে গাঁজাসহ যে কোন পদার্থ ত্যাগ করা এটি কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং প্রক্রিয়া হতে পারে কিন্তু সঠিক সমার্থক সংস্থান দ্বারা এটি সম্ভব।

আপনি যখন গাঁজা ছেড়ে দেন আপনার শরীর তাৎক্ষণিক প্রভাব অনুভব করতে শুরু করে যা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। আপনার লক্ষ্য করতে পারেন যে প্রথম পরিবর্তন গুলির মধ্যে একটি হল ফুসফুসের কার্যকতা উন্নত হয়ে যায়। গাজা ধূমপান আপনার ফুসফুস এবং শ্বাসনালী কে জ্বালাতন করতে পারে যার ফলে কাশি বুকের শক্ত হওয়া এবং কফ উৎপাদনের মতো সমস্যা দেখা দেয় আপনি আপনার ফুসফুসকে নিরাময় শুরু করতে এবং তাদের সঠিকভাবে কাজ করার ক্ষমতা উন্নত করার শুরু করে দেয় আপনাকে সহজে শ্বাস নিতে সাহায্য করে এবং দীর্ঘ মেয়াদ ভাবে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকিহাস করে।

গাজা ছাড়ার আরেকটি তাৎক্ষণিক সুবিধা হল ঘুম ভালো হওয়া যদিও কিছু লোক ঘুমের সাহায্য হিসাবে গাঁজা ব্যবহার করতে পারে সেটি আসলে আপনার স্বাভাবিক ঘুমের চক্রকে ব্যাহত করতে পারে এবং ঘুমের পড়ার পরে সারারাত ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় কঠিন করে তোলে। গাজার জোকগুলি আপনার মস্তিকের ঘুম নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে।

যার ফলে নিম্নমানের বিশ্রাম এবং দ্বীনের ক্লান্তি দেখা দেয়। গাজার ব্যবহার বন্ধ করে আপনি আপনার শরীরকে তার স্বাভাবিক ঘুমের ছন্দে ফিরে আনার সুযোগ নিতে পারেন। আপনি গভীর ঘুমে পরে সকাল বেলা যখন আপনি ঘুম থেকে উঠবেন দেখবেন আরো অনেক আগে থেকে সতেজ রোধ করতে পারবেন। গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে শরীরে শক্তি মাত্রা বৃদ্ধি পাই।

গাজার ব্যবহার আপনার অনুপ্রেরণা এবং শক্তির স্তরকে প্রভাবিত করে থাকে। যার ফলে আপনি প্রতিদিনে ক্রিয়া কলা পেয়ে নিযুক্ত হতে আসল বা অনুপ্রাণিত বোধ করতে পারেন। আপনি যখন গাছ আসে বন বন্ধ করবেন তখন আপনার চুক্তি মাত্রা বৃদ্ধি লক্ষণ করতে পারে কারণ আপনার শারীরিক আর ওষুধের শোধক প্রভাবের সাথে লড়াই করতে হবে না এটি আপনাকে আরো সতর্ক মনোযোগীও এবং আপনার দিকটিকে প্রাণশক্তির সাথে মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুত করে তুলে।

যেহেতু গাজার বৈধকরণ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে এতে বেশি সংখ্যক মানুষ এর অসংখ্য রিপোর্ট করার সুবিধার জন্য এই দিকে ঝুঁকেছে। গাজা তার সম্ভব্য ঔষধি বৈশিষ্ট্যর জন্য জনপ্রিয়তার অর্জন করেছে। যদিও অনেক উকিলের সুবিধার কথা বলে গাঁজা সেবন শারীরিক এবং মানসিক উভয় স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে সচেতন ও হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

গাজা ব্যবহারের বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকি রয়েছে স্বল্পমেয়াদি প্রভাব গুলির মধ্য স্মৃতি এবং ঘনন্তের সমস্যা সেই সাথে প্রতিবন্ধী বিচার অন্তর্ভুক্ত থাকতেও পারে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার করার কারণে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে মানসিক স্বাস্থ্যের বিধিগুলো ঝুঁকি সাথে যুক্ত করা হয়েছে। প্রতিনিয়ত বেশিমাত্রায় গাজা বসে বোন করলে সাইকোলজি নামে এক ধরনের লক্ষণ হয় তাতে চোখে রক্ত জমে থাকে লাল হয় খুদা বাড়ায় শরীরের মাংস বেশি শুকিয়ে যায় এতে দুর্বলতা হাত-পা কামাতে থাকে। পুরোপুরি মানসিক রোগী হয়ে যাওয়ার সুযোগও থাকে।

অতিরিক্ত গাজা খাইলে মাথা ঘোরা এবং অন্যান্য বিষয়গুলি নিয়ে যেগুলো চিন্তা না হয় সেগুলোর সাথে শরীরটা ম্যাচে হয়ে যায় তাই গাজা খাওয়ার পরে নেশা কাটাতে কি খাবেন।

এগুলা খেলে অতিরিক্ত গাজা খাওয়ার কারণে যে সমস্যাগুলো হয় আপনার মাথা ঘোরা এবং নেশাটা কেটে যেতে যাবে। আপনি যদি গাঁজা খাওয়া ছেড়ে দেন তাহলে আপনি নিয়মিত গরুর দুধ খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে যেগুলো ক্ষতি হয়েছে সেগুলো পূরণ হতে থাকবে।

প্রাপ্ত বয়স্ক যাদের সেগুলো মানুষদের ব্যথা ঘুমের ঘাটতি এবং হতাশের মত মানসিক রোগে থেকে বাঁচতে নিয়মিত গাঁজা খাওয়া পরামর্শ দিচ্ছেন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। গবেষকেরা আমেরিকান জানালেন অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করেছে গাজা এক ধরনের ওষুধ বিভিন্ন দেশে গাঁজা চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করে চলছে। গাঁজা খেলে অনেক ক্ষিধা লাগতে লাগে অনেক ঘুম হয় হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায় গাজা খেলে যৌন ক্ষমতা তিনগুণ বেড়ে যায়। এই এইসব বিষয়গুলো গবেষকেরা জানিয়েছে।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে গাজা নিয়মিত না খেয়ে গবেষ্য করে বিষয় নিয়ে ভাবলে যা বুঝা যায় যে গাঁজা একটি উপকারী কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে প্রতিনিয়ত বেশি করে গাজা খেলে শরীর খারাপ হয়ে যায় অনেক অসুখ-বিসুখ হয় তার চেয়ে প্রাকৃতিকভাবে ফলমূল ভালোভাবে ভালো কিছু খেয়ে থাকাই ভালো।

আশা করছি পুরো বিষয়গুলো আপনার খুব ভালো লেগেছে আপনি এই বিষয়গুলি আপনার বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।